[ad_1]
সেনারা পার্লামেন্ট ভবনে ঢুকেও পড়ছিলেন। তবে আইনপ্রণেতারা তাঁদের রুখে দেন। সামরিক আইন জারির কয়েক ঘণ্টা পর বিক্ষোভের মুখে তা প্রত্যাহারের ঘোষণা দেন ইউন।
কিমের পরামর্শেই ইউন সামরিক আইন জারি করেছেন বলে অভিযোগ ওঠে, দায় মাথায় নিয়ে পদত্যাগের ঘোষণা দেন কিম।
মনোনীত নতুন প্রতিরক্ষামন্ত্রী চোই সম্পর্কে ইউনের চিফ অফ স্টাফ চাং জিন-সুক বলেন, ‘চোই একজন নীতিবান ব্যক্তি যিনি নিষ্ঠার সঙ্গে নিজের দায়িত্ব পালন করেন এবং প্রবিধান মেনে চলেন।’
এ দিকে, সামরিক আইন জারির জেরে বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠেছে দক্ষিণ কোরিয়া। অভিশংসনের মুখে পড়েছেন প্রেসিডেন্ট ইউন। ছয়টি দল নিয়ে গঠিত বিরোধী দলগুলোর একটি জোট বুধবার প্রেসিডেন্টের অভিশংসন চেয়ে পার্লামেন্টে একটি প্রস্তাব জমা দিয়েছে।
[ad_2]
Source link