[ad_1]
২০০২ থেকে ২০০৭ সময়ে সভাপতির দায়িত্ব পালন করা সুজাউদ্দিনকে না চাওয়ার পেছনে আরেকটি যুক্তিও দিয়েছেন নিয়াজ, ‘দাবায় কখনো অবসরপ্রাপ্ত কেউ সভাপতি ছিলেন না। সবাই বিভিন্ন পদে ছিলেন। সুজা ভাই ৭৭ বছর বয়সে দাবার জন্য কী করতে পারবেন, জানি না।’
সুজাউদ্দিনের কমিটির অন্যদের নিয়েও প্রশ্ন নিয়াজের, ‘আসলে তিনি (সুজাউদ্দিন) যাঁদের চেয়েছেন, তাঁদেরই নেওয়া হয়েছে কমাটিতে। আমরা জানি কে কার লোক।’ আবার কমিটির সবাইকে চেনেন না বলেও ক্ষোভ তাঁর, ‘কমিটিতে কিছু লোক আছে যাদের চিনিই না, দেখিওনি। লাজনিন ইসলাম নামে একজনকে যুগ্ম সম্পাদক করেছে। কে সে? নামও শুনিনি? ট্রেজারার কে? সে কী দাবার সাথে জড়িত?’
সাধারণ সম্পাদক তৈয়বুর রহমান সুমন সরকারের যুগ্ম সচিব ও ফিদে মাস্টার। এ নিয়ে নিয়াজের কথা, ‘সে কতটা কাজ করতে পারবে জানি না। সরকারি কাজেই তার ব্যস্ততা অনেক।’ এই কমিটিকে ভালো বলব কীভাবে প্রশ্ন তুলে নিয়াজ বলেন, ‘সুজা ভাইয়ের কথায় সব হলে সার্চ কমিটির সভা, এটা-ওটা, আলোচনা, এসবের কী দরকার ছিল।’
[ad_2]
Source link