[ad_1]
সংগঠকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়, দিল্লির সব বাজার কমিটি, আবাসিক এলাকার বাসিন্দাদের সংগঠন, চিকিৎসক, আইনজীবী, ছাত্রসংগঠন ও দুর্গাপূজা, ছটপূজা, রামলীলার আয়োজক এবং শিখ ধর্মস্থান গুরুদ্বার পরিচালন কমিটির সদস্যদের ওই অভিযানে অংশ নিতে বলা হয়েছে।
এই কর্মসূচি ঘোষণা নিশ্চিতভাবেই ভারতের পররাষ্ট্র সচিবের সফরের ওপর ছায়া ফেলবে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সূত্র অনুযায়ী, বিক্রম মিশ্রির ঢাকা সফর ‘স্ট্রাকচার্ড’ হলেও ওই সফরের প্রধান উদ্দেশ্য সম্পর্ক স্বাভাবিক করে তোলার পাশাপাশি সংখ্যালঘু স্বার্থ ও তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। কাজেই ভারত চাইবে না, এমন কিছু হোক, যা পরিস্থিতি ঘোলাটে করে তোলে। নতুন করে উত্তেজনা ছড়ায়।
সূত্র স্বীকার করেছে, আগরতলায় বাংলাদেশ মিশনে যা ঘটেছে, তা সরকারকে বিড়ম্বনায় ফেলেছে। সরকারিভাবে তাই সঙ্গে সঙ্গেই ঘটনার নিন্দা জানিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এখন দেখার, সরকারের পক্ষ থেকে ১০ ডিসেম্বরের কর্মসূচি বন্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয় কি না।
[ad_2]
Source link