[ad_1]
দুর্নীতি দমন কমিশনে একজন চেয়ারম্যান, আটজন কমিশনার রাখার প্রস্তাবনা দিয়েছে গণ অধিকার পরিষদ। দুদক সংস্কারে প্রতিটি থানায় দুদকের অভিযোগ বক্স থাকবে, যাতে যে কেউ সহজে অভিযোগের মাধ্যমে দুর্নীতিবাজের সন্ধান দিতে পারে। দুদকের হটলাইন ১০৬–কে আরও কার্যকরী করতে হবে এবং অভিযোগকারীর তথ্য সব সময় গোপন রাখতে হবে বলে মনে করে দলটি।
দুর্নীতিবাজের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হলে সর্বোচ্চ যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও অভিযুক্তের সব অর্থসম্পদ রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে গণ অধিকার পরিষদ। দুদকের ন্যূনতম একজন করে দক্ষ কর্মকর্তাকে বাংলাদেশের বিদেশি দূতাবাসগুলোতে ও দেশের বিভিন্ন দুর্নীতিপ্রবণ হাবগুলোতে বসাতে হবে। মানি লন্ডারিং অপরাধ দমন ও প্রতিরোধের জন্য বিদেশি মিশনগুলোর সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় চুক্তি বা সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করতে হবে; যাতে অর্থ পাচার রোধ ও পাচারকৃত অর্থ সহজে দেশে ফেরত আনা যায়।
[ad_2]
Source link