[ad_1]
সংস্কার করার আগে ভোটে গেলে নির্বাচন কমিশন ভেঙে দেওয়ার হুমকিও দেন একজন শিক্ষার্থী। আরেক শিক্ষার্থী বলেন, সংস্কার কমিশন ভুল পথে গেলে জবাবদিহির মুখোমুখি করতে হবে।
রাজনৈতিক দলের মধ্যেও গণতন্ত্র থাকা প্রয়োজন উল্লেখ করে এক শিক্ষার্থী বলেন, দলের সব পর্যায়ে গণতান্ত্রিক উপায়ে নেতা নির্বাচন করা উচিত।
শিক্ষার্থীদের কেউ কেউ আনুপাতিক নির্বাচনব্যবস্থার পক্ষে মত দেন। তাঁদের ভাষ্য, নির্বাচন কমিশন নিয়োগ দেওয়ার বিষয়টি অস্পষ্ট। সেখানে স্পষ্টতা আনা প্রয়োজন। নির্বাচনের সময় যেন কোনোভাবেই ইন্টারনেট বন্ধ করে না দেওয়া হয়, সে দাবিও জানান তাঁরা।
প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভোটের আওতায় আনার দাবি জানিয়ে শিক্ষার্থীরা বলেন, নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা কর্মকর্তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা প্রয়োজন। নির্বাচনী পোস্টারে প্লাস্টিকের ব্যবহার না করার দাবিও জানান তাঁরা।
গণহত্যার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিরা যেন নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করতে পারেন, সেই দাবি জানান একাধিক শিক্ষার্থী। ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সাইফুল ইসলাম বায়জিদ প্রস্তাব দেন, গত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সংসদ সদস্যরা নতুন নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবে না। আর বিচার না করা পর্যন্ত আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন করা যাবে না।
[ad_2]
Source link