[ad_1]
বিশ্বব্যাংকের জ্যেষ্ঠ দুর্যোগ ঝুঁকিব্যবস্থাপনা–বিশেষজ্ঞ ও প্রকল্প দলের প্রধান স্বর্ণা কাজী বলেন, এই প্রকল্প শুধু পুনরুদ্ধার ও পুনর্গঠনের জন্য নয়, বরং দীর্ঘমেয়াদি দুর্যোগ সহনশীলতা গঠনের লক্ষ্যেও নেওয়া হয়েছে। ভৌত অবকাঠামো নির্মাণের পাশাপাশি প্রশিক্ষণ, কর্মসংস্থান ও অর্থনৈতিক অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে সমন্বিত ও টেকসই পন্থা নিশ্চিত করবে এই প্রকল্প। লক্ষ্য, কেউ যেন পিছিয়ে না পড়ে, তা নিশ্চিত করা।
প্রকল্পের মাধ্যমে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত জনগণের আর্থিক সহায়তা, দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ ও অস্থায়ী কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করা হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। প্রায় ৩ লাখ ৮০ হাজার মানুষ এসব অর্থনৈতিক কর্মসূচি ও নগদভিত্তিক সহায়তার সুফল পাবেন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, ৬৫ হাজার কৃষক পরিবারকে জলবায়ু সহনশীল, উচ্চ ফলনশীল ও টেকসই কৃষি প্রযুক্তি ব্যবহারে সহায়তা, কৃষি যন্ত্রপাতি, সেচ ও সংরক্ষণ সুবিধা প্রাপ্তিতে সহায়তা করা হবে। উন্নত বীজ ও চারা উৎপাদনের জন্য গড়ে তোলা হবে ‘বীজ গ্রাম’, নারীদের পারিবারিক ও সামাজিক বাগান তৈরিতে উৎসাহিত করা হবে। এ ছাড়া কৃষক নিয়ে দল গঠনের মাধ্যমে টেকসই কৃষিচর্চার প্রচারে সহায়তা দেওয়া হবে। ফলে খাদ্যনিরাপত্তা ও পুষ্টিমান বৃদ্ধি পাবে।
[ad_2]
Source link