[ad_1]
ঘটনার পর ওই নারীকে প্রথমে নোয়াখালীর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি ঘটলে স্থানান্তর করা হয় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৩ নভেম্বর ওই নারী মারা যান। সংবাদ সম্মেলনে ওই নারীর মেয়ে বলেন, তিনি এ ঘটনার পর একটি মামলা করেছিলেন। এরপর মা মারা গেলে সেটি হত্যা মামলায় পরিণত হয়। মামলায় ইমরান ও তাঁর মা নীলুফাকে পুলিশ গ্রেপ্তার করলেও নীলুফা এরই মধ্যে নিম্ন আদালত থেকে জামিনে ছাড়া পেয়েছেন।
সংবাদ সম্মেলনে নিহত নারীর মেয়ে কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, তাঁর মাকে নির্মমভাবে হত্যা করে তাঁদের তিন বোনকে এতিম করা হয়েছে। এ পরিস্থিতিতে তাঁরা চরম নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে রয়েছেন।
[ad_2]
Source link