[ad_1]
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা তানজিরুল ইসলাম বলেন, খলিলুর রহমানের পিঠসহ শরীরের কিছু অংশ পুড়ে গেছে। হাসপাতালে ভর্তি করে তাঁকে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। পোড়ার ধরন দেখে মনে হচ্ছে, তাঁর ওপর অ্যাসিড নিক্ষেপ করা হয়েছে।
এ ঘটনায় আজ শুক্রবার সকালে খলিলুর রহমানের ছেলে মিজানুর রহমান বাদী হয়ে থানায় একটি মামলা করেন। মামলায় আবদুল হান্নান, মিজান মিয়া, রবিকুল ইসলাম, আমিনুল ইসলাম, এমদাদুল হক, মহির উদ্দিন, শরিফ মিয়াসহ সাতজনের নাম উল্লেখ করা হয়। অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয় আরও তিনজনকে। পরে পুলিশ অভিযান চালিয়ে শরিফ মিয়া নামের এক আসামিকে গ্রেপ্তার করে।
[ad_2]
Source link