সরেজমিনে হাসপাতালের কর্মকর্তা, কর্মচারী ও উপস্থিত লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, হাসপাতালের জরুরি বিভাগ ও রোহিঙ্গা ওয়ার্ডের মধ্যবর্তী চলাচলের রাস্তার পূর্ব পাশে খোলা জায়গায় পুরোনো কিছু মালামাল স্তূপ করে রাখা হয়েছিল। বেলা ১১টা ৫ মিনিটের দিকে ওই স্তূপে আগুন লাগে। আগুনে পরিত্যক্ত মালামালের পাশাপাশি হাসপাতালে বিদ্যুৎ সরবরাহের একটি তার পুড়ে যায়। খবর পেয়ে মাইজদী ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের সদস্যরা এসে আগুন নেভান।
হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক চিকিৎসক মোহাম্মদ ফরিদ উদ্দিন চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, হাসপাতালের যেসব পুরোনো মালামাল পুড়ে গেছে, তা আগেই পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। মালামালগুলো নিলামে দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছিল। এর মধ্যেই আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। তাঁর ধারণা, কারও ফেলে দেওয়া জ্বলন্ত সিগারেট থেকে আগুন লেগেছে। এরপরও আগুনের ঘটনার নেপথ্যে অন্য কিছু রয়েছে কি না, তা তদন্ত করা হবে।