[ad_1]
নারীবাদী সংগঠক তৃষিয়া নাশতারান বলেন, নারী আন্দোলন গঠনমূলক ও সুচিন্তিত মতামতের আলোকে হওয়া উচিত। মৌলবাদী আক্রমণের মূল লক্ষ্য থাকে নারীকে অদৃশ্য করা। এ ক্ষেত্রে নারীর উপস্থিতি আরও দৃশ্যমান হওয়া আবশ্যক।
সাম্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠার মূল ভিত্তি নারী-পুরুষের সমতা বলে মনে করেন মেহেরুন্নেছা পরশমণি। তিনি বলেন, গ্রামের নারীকে এখনো পুরুষ চিকিৎসকের কাছে যেতে দেওয়া হয় না। এ বিষয়ে সচেতনতামূলক কর্মসূচিতে তরুণীদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
পরিবারের পুরুষদের নারীর সমান ও অধিকারের বিষয়ে সচেতন করতে হবে।
রওনক জাহান তৃণমূলে পরিবারের সদস্যদের মানসিকতা পরিবর্তনে সচেতনমূলক কর্মসূচি করার জন্য মহিলা পরিষদের প্রতি আহ্বান জানান। আলোচনা শেষ হয় সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীতের মধ্য দিয়ে।
[ad_2]
Source link