[ad_1]
অভিযোগ উঠেছে, নানা অজুহাতে গত প্রায় দুই মাসে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে থাকা বেশ কিছু শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে বহিষ্কার করেছে ইউল্যাব কর্তৃপক্ষ। সেসব শিক্ষার্থীও উপাচার্যের পদত্যাগের দাবির আন্দোলনে অংশ নিয়েছেন।
এমন একজন শিক্ষার্থী মো. মাহির ইসলাম। ইউল্যাব ক্যাম্পাস প্রাঙ্গণে ধূমপান করায় তাঁকে দুই সেমিস্টারের জন্য সাসপেন্ড (বহিষ্কার) করা হয়েছে। মাহির ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, নিয়ম ভঙ্গ করে সতর্ক করা ছাড়াই এমন একটা ছোট অপরাধে তাঁদের বহিষ্কার করা হয়েছে।
মাহির ইসলাম বলেন, গণ-অভ্যুত্থানের সময় ১৭ জুলাই ক্যাম্পাসের সামনে ইউল্যাবের শিক্ষার্থীরা মার খাচ্ছিলেন। তখন শিক্ষার্থীরা বাঁচতে ক্যাম্পাসে ঢুকতে চাইলে ইউল্যাবের ফটক বন্ধ করে দেওয়া হয়। ফটক থেকে নিরাপত্তাকর্মী বলেন, ‘বড় সাহেবের অর্ডার আছে, ফটক খোলা যাবে না।’ পরে সরকার পতন হলে ইউল্যাব কর্তৃপক্ষের কাছে শিক্ষার্থীরা জানতে চান, সেই বড় সাহেব কে? এ ঘটনায় একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে ইউল্যাব কর্তৃপক্ষ। যেসব শিক্ষার্থী জানতে চেয়েছেন সেই বড় সাহেব কে, তাঁদের মধ্যে ইতিমধ্যে ১০ জনের বেশি শিক্ষার্থীকে নানা অজুহাতে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে ইউল্যাব উপাচার্য ইমরান রহমানের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি পরে কথা বলবেন বলে জানান। পরে তাঁর সঙ্গে আবার যোগাযোগ করলে তিনি সাড়া দেননি।
[ad_2]
Source link