Homeদেশের গণমাধ্যমেপাটুরিয়া-আরিচা ফেরি ঘাটে ভোগান্তি ছাড়াই যানবাহন পারাপার

পাটুরিয়া-আরিচা ফেরি ঘাটে ভোগান্তি ছাড়াই যানবাহন পারাপার

[ad_1]

এবার ঈদযাত্রায় পাটুরিয়া-আরিচা ঘাটসহ মানিকগঞ্জ প্রান্তের ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে ভোগান্তি ছাড়াই প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে বাড়ি যাচ্ছেন মানুষজন। স্বস্তিতেই ফেরি বা লঞ্চে করে নদী পার হয়ে গন্তব্যের দিকে ছুটছে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১টি জেলার মানুষ।

শুক্রবার (৬ জুন) ভোর থেকেই ঘাট এলাকায় যাত্রীসহ যানবাহনের চাপ থাকলেও ভোগান্তিতে পড়তে হয়নি যাত্রীদের।

বিষয়টি কালবেলাকে নিশ্চিত করেছেন বিআইডব্লিউটিসি আরিচা কার্যালয়ে বাণিজ্য শাখার উপমহাব্যবস্থাপক মো. সালাম হোসেন।

ঘাট সূত্রে জানা গেছে, পদ্মা সেতু চালুর পর থেকে দেশের অন্যতম বৃহৎ নৌবন্দর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌপথে যানবাহন ও যাত্রীর সংখ্যা কমে আসে অর্ধেকে। তবে ঈদসহ যে কোনো উৎসবের সময় এই নৌপথে যানবাহন ও যাত্রী চাপ বেড়ে যায়। কিন্তু নৌপথে পর্যাপ্ত ফেরি থাকায় বিগত কয়েকটি ঈদে যানবাহন ও যাত্রীরা ভোগান্তি ছাড়াই স্বস্তিতে ফেরিঘাট পার হয়ে নিজ নিজ গন্তব্য পৌঁছেছেন মানুষ।

পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌপথে ছোট বড় মিলে ১৭টি ফেরি ও আরিচা-কজিরহাট নৌ-পথে ৭টি ফেরি চলাচল করছে। অন্যদিকে কাটা বাসের যাত্রীদের পারাপারের পাটুরিয়ায় দৌলতদিয়া নৌ পথে ১৮টি লঞ্চ ও আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ১৩টি লঞ্চ চলাচল করছে।

বিআইডব্লিউটিসি আরিচা কার্যালয়ে বাণিজ্য শাখার উপমহাব্যবস্থাপক মো. সালাম হোসেন কালবেলাকে বলেন, আজ ভোর থেকেই ঈদে ঘরমুখো যাত্রী ও যানবাহন চাপ বেড়ে যায়। আমাদের পর্যাপ্ত ফেরি থাকায় যাত্রী ও যানবাহন চালকদের তেমন ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে না।

তিনি বলেন, রাতভর যানবাহন ও যাত্রীর বেশ চাপ ছিল, তবে সকালের দিকে অপেক্ষমাণ সব যানবাহনই পারাপার করতে পেরেছি। এখন ঘাট এলাকায় পরিবহন বাস, ব্যক্তিগত ছোট গাড়ির তেমন লম্বা সারি নাই।

এ বিষয়ে পুলিশ সুপার মোছাম্মদ ইয়াছমিন খাতুন কালবেলাকে বলেন, মানিকগঞ্জ প্রান্তের ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক দিয়ে এখন পর্যন্ত কোনো ভোগান্তি ছাড়াই ঈদে ঘরে ফিরছেন মানুষ।

তিনি আরও জানান, আরিচা ঘাটে ফেরি কম থাকায় যাত্রীদের কিছুটা ভোগান্তি হলেও, পাটুরিয়া ঘাট এলাকা দিয়ে কোনো ভোগান্তি ছাড়াই মানুষ নৌ-পথ পার হতে পারছেন।



[ad_2]

Source link

এই বিষয়ের আরো সংবাদ

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -spot_img

এই বিষয়ে সর্বাধিক পঠিত