[ad_1]
হাসান নাসির বলেন, ‘যাঁদের জেলে নেওয়া হয়, তাঁদের অনেকেই নিরীহ ছিলেন। ভুয়া বিচারেও তাঁদের অনেকেই নিরপরাধ প্রমাণিত হয়েছিলেন। কিন্তু তাঁরা জেলে আছেন। …যাদের ব্যর্থতায় হত্যাকাণ্ড ঘটেছে, যারা পরিকল্পনা করেছিল, যে ৪৪ রাইফেল ব্যাটালিয়ন বিদ্রোহ করেছিল, তার তৎকালীন অধিনায়কসহ সব অফিসার-সংস্থাকে বিচারের আওতায় আনতে হবে।’
সমাবেশে লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) হাসিনুর রহমান বীর প্রতীক বলেন, বিডিআর হত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনা নিজে জড়িত ছিলেন। তাঁর আশপাশের মন্ত্রী-সংসদ সদস্যরাও জড়িত ছিলেন। বর্তমান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে জরুরি ভিত্তিতে আমলা ছাড়া নিরপেক্ষ তদন্ত কমিশনের প্রজ্ঞাপন প্রকাশ করতে হবে। মানবাধিকারকর্মী, সেনা কর্মকর্তা, সাংবাদিক ও ছাত্র-প্রতিনিধিদের নিয়ে কমিশন গঠন করতে হবে। তদন্ত হতে হবে প্রকাশ্যে, লুকোচুরির কিছু নেই।
হাসিনুর রহমান আরও বলেন, বিজিবির নাম পরিবর্তন করে আগের নাম বিডিআরে ফিরিয়ে নিতে হবে।
লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) ফেরদৌস আজিজ বলেন, বিডিআর হত্যার তদন্ত কমিশন অতি দ্রুত গঠন করা হোক। এই কমিটি নিয়ে আর কোনো টালবাহানা চলবে না।
[ad_2]
Source link