Homeদেশের গণমাধ্যমেপ্রতিষ্ঠার ২৫ বছর পর দৃশ্যমান মাভাবিপ্রবি

প্রতিষ্ঠার ২৫ বছর পর দৃশ্যমান মাভাবিপ্রবি

[ad_1]

টাঙ্গাইলের মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (মাভাবিপ্রবি) শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে প্রধান ফটকের সংস্কার ও বৈদ্যুতিক আলোযুক্ত লোগোসহ নামফলক লাগিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এরই সঙ্গে প্রতিষ্ঠার ২৫ বছর পর প্রধান ফটকে দৃশ্যমান হলো মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে নাম ও লোগো।

প্রধান ফটকের জরাজীর্ণ অবস্থা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম স্পষ্টভাবে না থাকায় দীর্ঘদিন যাবৎ শিক্ষার্থীরা ফটক সংস্কার ও নতুন নামফলক বসানোর দাবি জানিয়ে আসছিল। তৎকালীন ভিসি অধ্যাপক ড. মো. ফরহাদ হোসেনের কাছে বেশ কয়েকবার শিক্ষার্থীরা প্রধান ফটক সংস্কারের দাবি তোলেন। কিন্তু দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ নিতে দেখা যায়নি। ৫ আগস্টের পর নতুন প্রশাসক এলে প্রধান ফটক সংস্কারের দিকে নজর দেওয়া হয়।

সরেজমিনে দেখা গেছে, রঙ করার পাশাপাশি প্রধান ফটকে লাগানো হয়েছে ৬০ বর্গফুটের একটি বাংলা ও একটি ইংরেজি নামফলক। তাতে বৈদ্যুতিক আলো সংযুক্ত করা হয়েছে। প্রধান ফটক সংস্কারের পাশাপাশি বাকি ফটকগুলোরও সংস্কারের কথা জানিয়েছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

সংস্কার কাজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী সাকিব আল হাসান রাব্বি বলেন, “ফটক একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক প্রতিচ্ছবি। অনেক শিক্ষার্থীর প্রথম আবেগ শুরু হয় সেই ফটকের সামনে থেকেই। প্রথমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম দৃশ্যমান দেখে খুবই ভালো লাগছে।”

অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী আবু সুফিয়ান বলেন, “প্রধান ফটক সংস্কার ও নামফলক লাগানো খুবই দরকার ছিল। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের সবার দাবি ছিল, বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম ও লোগো যেন প্রধান ফটকে অনেক বড় করে লেখা থাকে, যা বাস্তবায়ন করেছে এই প্রশাসন।”

ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষার্থী ইসরাত জাহান এথি বলেন, “প্রধান ফটকে বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম থাকায় শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি পর্যটকদের কাছেও আকর্ষণীয় লাগবে। যা বিশ্ববিদ্যালয়কে সুন্দরভাবে তুলে ধরবে সবার কাছে।”

সংস্কার কাজের সার্বিক অবস্থা সম্পর্কে বিশ্ববিদ্যালয় প্রকৌশলী মুহাম্মদ ফারুক হোসাইন (চলতি দায়িত্ব) বলেন, “আমরা প্রধান ফটকের কাজ শুরু করেছি। নতুন করে রঙ করার পাশাপাশি থাকবে আলোকসজ্জিত নামফলক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের লোগো। উপাচার্য স্যার অনুমতি দিলে আমরা বাকি ফটকগুলোরও সংস্কার করবো।”

মাভাবিপ্রবি উপাচার্য অধ্যাপক মো. আনোয়ারুল আজীম আখন্দ জানান, ‘এবার বিশ্ববিদ্যালয়কে একটু গোছানো ও সুন্দর মনে হচ্ছে। আশাকরি শিক্ষার্থীদের কাছেও এটা ভালো লাগবে।”



[ad_2]

Source link

এই বিষয়ের আরো সংবাদ

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -spot_img

এই বিষয়ে সর্বাধিক পঠিত