[ad_1]
পররাষ্ট্র উপদেষ্টার আসন্ন সফরে দুই দেশের মধ্যে ২০১৬ সালে সই হওয়া নদীর পানির টেকসই ব্যবস্থাপনা নিয়ে সমঝোতা স্মারক নবায়ন করার কথা রয়েছে। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড ও পাওয়ার চায়নার মধ্যে সই হওয়া ওই সমঝোতাকে একটি রূপরেখা সমঝোতা স্মারক বিবেচনা করা হয়। এই সমঝোতা স্মারকের ধারাবাহিকতায় তিস্তা প্রকল্প নিয়ে দুই দেশের মধ্যে আলোচনা হচ্ছে।
তিস্তা প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ইয়াও ওয়েন বলেন, ‘আমরা এই প্রকল্পে বাংলাদেশকে সহায়তা করতে আগ্রহী। এখন বাংলাদেশকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে কীভাবে এটি বাস্তবায়নের পথে যাবে।’
কূটনৈতিক সূত্রে জানা গেছে, বেইজিংয়ের বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ব্রহ্মপুত্র নদের উজান অংশে চীনের মেগা বাঁধ নির্মাণ নিয়ে আলোচনা হবে। তিব্বতে প্রায় ৬০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনে প্রায় ১০০ বিলিয়ন ডলারের বাঁধ নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে দেশটি। এর ফলে ভাটির দেশগুলোর পানির প্রাপ্যতা নিয়ে তৈরি হয়েছে সংশয়। ইতিমধ্যে ভারত এ বাঁধ নির্মাণ নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছে। বিষয়টি পররাষ্ট্র উপদেষ্টার বৈঠকে আলোচনায় থাকবে।
গতকাল সকালে উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন চীনের রাষ্ট্রদূত। পরে তিব্বতের বাঁধ নির্মাণ নিয়ে জানতে চাইলে চীনের রাষ্ট্রদূত বলেন, এ বাঁধ নির্মাণের ফলে ভাটির দেশগুলোর ওপর কোনো নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না।
[ad_2]
Source link