[ad_1]
দীর্ঘদিন ধরেই রাজনৈতিক দলগুলোর দাবি ছিল নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার। এ নিয়ে পক্ষে বিপক্ষে অনেক বাহাস হয়েছে। কেউ বলেছেন, আগে সংস্কার তারপর নির্বাচন। কেউ বলেছেন, সবার আগে বিচার।
গত শুক্রবার জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, পরবর্তী জাতীয় সংসদ নির্বাচন আগামী বছরের এপ্রিল মাসের প্রথমার্ধের যেকোনো দিন অনুষ্ঠিত হবে। এই ঘোষণার ভিত্তিতে নির্বাচন কমিশন উপযুক্ত সময়ে নির্বাচনের বিস্তারিত রোডম্যাপ দেবে বলেও জানান তিনি।
এর মধ্য দিয়ে নির্বাচনের একটা সময়সীমা পাওয়া গেল বটে। কিন্তু রাজনৈতিক যে বিতর্কের অবসান হলো বলে মনে হয় না। যেদিন প্রধান উপদেষ্টা এই ঘোষণা দিলেন, সেদিন রাতেই বিএনপির স্থায়ী কমিটি বৈঠক করে জানিয়ে দিল, জনগণ হতাশ ও ক্ষুব্ধ। নির্বাচনের জন্য এপ্রিল উপযুক্ত সময় নয়। নির্বাচন ডিসেম্বরে হওয়াই বাঞ্ছনীয়।
প্রধান উপদেষ্টা তাঁর ভাষণে বলেছেন, ‘আমাদের অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করে শিগগিরই পূর্ণাঙ্গ “জুলাই সনদ” তৈরি করে জাতির জন্য একটা নতুন পথনির্দেশনা রেখে যেতে পারব। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের অভিজ্ঞতার মাধ্যমে দেশে যে নতুন রাজনৈতিক সংস্কৃতি গড়ে ওঠার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে, আগামী নির্বাচনের মাধ্যমে যদি সেটাকে বিকাশমানভাবে স্থায়ী রূপ দিতে পারি, তাহলে আমরা ভবিষ্যতের সব রাজনৈতিক সংকট মোকাবিলা করতে সক্ষম হব।’
[ad_2]
Source link