[ad_1]
জবানবন্দির তথ্যের বরাত দিয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) শরীফ আল রাজীব প্রথম আলোকে বলেন, নিহত নারীর দুই বছর আগে বিবাহবিচ্ছেদ হয়। তিনি এক ছেলেসন্তান নিয়ে বাবার বাড়ি ঘাটাইলে থাকতেন। কয়েক মাস আগে আমিন মিয়ার সঙ্গে তাঁর মুঠোফোনে পরিচয় হয়। একপর্যায়ে তাঁদের মধ্যে প্রেমের সর্ম্পক হয়। পরে আমিনের বন্ধু মোনছের মণ্ডলের সঙ্গেও ওই নারীর সখ্য গড়ে ওঠে। ১৮ অক্টোবর তাঁরা দুজন কৌশলে ওই নারীকে পাংশায় ডেকে আনেন। তিনি মোনছেরের বাড়িতে ছিলেন। ২০ অক্টোবর ওই বাড়ির পেছনের একটি বাগানে ধর্ষণের পর শ্বাসরোধে তাঁকে হত্যা করা হয়। হত্যাকাণ্ডে তিনজন অংশ নেন। পরে তাঁরা মৃতদেহ কাপড় দিয়ে মুড়িয়ে ভ্যানে করে পাংশার মাদুলিয়া থেকে কালুখালী মোহনপুর পল্লীবিদ্যুৎ এলাকার বিলের নির্জন ধানখেতে ফেলে রাখেন।
শরীফ আল রাজীব জানান, গতকাল সন্ধ্যায় আদালতে দোষ স্বীকার করে আমিন মিয়া ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন। তবে মোনছের মণ্ডল দোষ স্বীকার না করায় রিমান্ডের আবেদন জানানো হয়েছে।
[ad_2]
Source link