[ad_1]
প্রাথমিক প্রতিবেদনে প্রস্তাবিত অ্যাটর্নি সার্ভিসের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে উল্লেখ করা হয়েছে। এর ভাষ্য, অ্যাটর্নি সার্ভিস হবে একটি স্থায়ী সরকারি চাকরি। সার্ভিসের সুনির্দিষ্ট কাঠামো, নিয়োগপদ্ধতি, পদোন্নতি, বদলি, শৃঙ্খলা, বেতনকাঠামোসহ আর্থিক সুবিধাদি এবং আনুষঙ্গিক বিষয়ে যথাযথ বিধানসংবলিত আইন থাকবে। পর্যাপ্ত অবকাঠামো, বাজেট বরাদ্দ ও সহায়ক জনবলের ব্যবস্থা করতে হবে। প্রস্তাবিত সার্ভিসের দুটি ইউনিট থাকবে— (ক) অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাটর্নি জেনারেল, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এবং অ্যাডিশনাল অ্যাটর্নি জেনারেল সমন্বয়ে গঠিত সুপ্রিম কোর্ট ইউনিট এবং (খ) অ্যাসিস্ট্যান্ট ডিস্ট্রিক্ট অ্যাটর্নি, ডেপুটি ডিস্ট্রিক্ট অ্যাটর্নি, অ্যাডিশনাল ডিস্ট্রিক্ট এবং ডিস্ট্রিক্ট অ্যাটর্নি সমন্বয়ে গঠিত জেলা ইউনিট।
ফৌজদারি মামলার ক্ষেত্রে স্বতন্ত্র তদন্ত সংস্থা এবং স্থায়ী অ্যাটর্নি সার্ভিস গঠন প্রয়োজন রয়েছে বলে মনে করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শাহদীন মালিক। সংস্কার কমিশনের এই প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়ে তিনি প্রথম আলোকে বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে স্থায়ী অ্যাটর্নি সার্ভিস রয়েছে। বাংলাদেশ ব্যতিক্রম, যেখানে ল ক্যাডার সার্ভিস নেই। ক্ষমতাসীন দল বদল হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে অ্যাটর্নি জেনারেল থেকে শুরু করে আইন কর্মকর্তা ও পিপি-এপিপি পদে রদবদল হয়ে যায়। নতুন ক্ষমতাসীন দলের অনুসারীরা ওই সব পদে নিয়োগ পান। এতে দক্ষতা, যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার ঘাটতি দেখা যায়।
শাহদীন মালিক বলেন, পুলিশকে বহু ধরনের কাজ করতে হয়। যদি আলাদা করে একদল শুধু তদন্তের জন্য নিয়োজিত থাকে, তাহলে তাদের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা বাড়বে। তদন্ত সঠিক ও যথার্থ হবে।
[ad_2]
Source link