এএমডির ঝুঁকি বৃদ্ধির কারণগুলোর মধ্যে বয়স, জেনেটিক প্রবণতা, ধূমপান, উচ্চ রক্তচাপ, স্থূলতা ও অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস অন্যতম। নিয়মিত চোখের পরীক্ষা, স্বাস্থ্যকর খাদ্য, রোদে গেলে সানগ্লাস ব্যবহার এবং ধূমপান বর্জনের মাধ্যমে এএমডি প্রতিরোধে কিছুটা সহায়তা পাওয়া যায়।
এখন পর্যন্ত এএমডির সম্পূর্ণ নিরাময় নেই, তবে ওয়েট এএমডির ক্ষেত্রে ইনজেকশন ও লেজার থেরাপির মাধ্যমে ক্ষতি কমানো যায়। ড্রাই এমডি নিয়ন্ত্রণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও ভিটামিন সম্পূরক কার্যকর হতে পারে। সময়মতো সঠিক চিকিৎসা ও সচেতনতা দৃষ্টিশক্তি রক্ষা করতে সহায়ক হতে পারে।
এএমডি একজন মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত করতে পারে, তাই এর লক্ষণ সম্পর্কে সচেতন থাকা এবং প্রয়োজনে চোখের ডাক্তারকে দেখানো অত্যন্ত জরুরি।
লেখক: ডা. গোলাম রাব্বানী, কনসালট্যান্ট, বাংলাদেশ আই হাসপাতাল, জিগাতলা