[ad_1]
গত শুক্রবার সরেজমিনে দেখা যায়, মূল ভবনটির নির্মাণ শেষ হওয়ার পর এর ভেতরে বিদ্যুৎ–সংযোগের কাজ চলছে। এরই মধ্যে দুটি লিফট স্থাপন করা হয়েছে। তবে ভবনটির কিছু অংশে এখনো পলেস্তারা ও রঙের কাজ বাকি আছে। সেই সঙ্গে রাস্তা, গাড়ি পার্কিং এলাকায় কাজ করছেন শ্রমিকেরা।
নির্মাণাধীন শিশু হাসপাতালটির ঠিকাদার ও বরিশাল সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান সাইদুর রহমান বলেন, হাসপাতালের জমি অধিগ্রহণের প্রক্রিয়ায় জটিলতা ছিল। এ ছাড়া হাসপাতালের জায়গাটি ছিল একটি ডোবা। সেটি ভরাট করে কাজ শুরু করতেও সময় লেগেছে।
অন্যদিকে বরিশাল গণপূর্ত বিভাগের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী কামাল হোসেন হাওলাদার (হাসপাতাল) জানান, এখন বিদ্যুৎ–সংযোগসহ অন্যান্য কাজ চলছে। বিদ্যুৎ উপকেন্দ্রের ভবন নির্মাণের কাজও শেষ। তবে উপকেন্দ্রের জন্য বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম ক্রয়ের জন্য অর্থ না থাকায় তা ক্রয় করা যাচ্ছে না। শিগগিরই ভবনটির কাজ শেষ করে হস্তান্তরের উপযোগী হবে।
[ad_2]
Source link