[ad_1]
কূটনৈতিক সূত্রগুলো বলেছে, বাংলাদেশের নিযুক্ত মার্কিন আইনি পরামর্শক প্রতিষ্ঠানটি ওয়াশিংটনের আদালতে উপস্থিত হয়ে ওই দুজনের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির বিরুদ্ধে স্থগিতাদেশের জন্য আবেদন করে। পরে আদালত সেটা আমলে নেন।
প্রসঙ্গত, ১৯৯৭ সালে স্মিথ কোজেনারেশন তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের সঙ্গে একটি বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তি স্বাক্ষর করেছিল। মূলত দেশের উত্তরাঞ্চলে একটি বার্জ-মাউন্টেড বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের জন্য অনুমতি দিয়েছিল সরকার। ১৯৯৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার চুক্তিটি বাতিল করে। পরে ২০০৬ সালে স্মিথ কোজেনারেশন ক্ষতিপূরণ দাবি করে যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে মামলা করে।
গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির বিষয়টিকে বাংলাদেশ আদালতে ‘নজিরবিহীন’ উল্লেখ করেছে বলে জানিয়েছে গণমাধ্যম ল-৩৬০। গতকাল আইনবিষয়ক এই গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়, আদালতে বাংলাদেশ বলেছে, ৩ কোটি ১৯ লাখ মার্কিন ডলারের ক্ষতিপূরণের বিষয়টি সুরাহার জন্য একটি বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের করা মামলায় জবানবন্দি দিতে বাধ্য করতে ওই দুই উচ্চপদস্থ বাংলাদেশি কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
[ad_2]
Source link