[ad_1]
আবারও ক্যাম্পাসে কাজ করতে চান শফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘এখন আমার কাছে কোনো টাকা নেই। শিক্ষার্থীরা যাঁরা খেয়েছেন, তাঁরা যদি টাকা পাঠাতেন, তাহলে অন্তত একটি চায়ের দোকান দিতে পারতাম। হাজার ৩০ টাকা হলেও কিছু করে চলতে পারতাম। আমি তো মানুষকে খাওয়ার সেবা দেওয়া ছাড়া আর কিছুই করতে পারি না।’
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রাধ্যক্ষ মোহাম্মদ জামিরুল ইসলাম বলেন, এত দিন যিনি ক্যানটিন চালাতেন, তাঁকে ৫ আগস্টের পর পাওয়া যাচ্ছিল না। এ কারণে বিধি মোতাবেক বিজ্ঞপ্তি দিয়ে পুনরায় ক্যানটিনে লোক নেওয়ার জন্য ডাকা হয়। পরে কয়েকজনের মধ্যে থেকে একজনকে বাছাই করে ক্যানটিনের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
শফিকুল ইসলাম হল থেকে চলে যাওয়ার আগে প্রাধ্যক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন। এ বিষয়ে মোহাম্মদ জামিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমাকে জানিয়েছিল কি না, এখন তা মনে নেই। তবে শিক্ষার্থীরা আমাকে জানিয়েছিল, তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ আছে।’
[ad_2]
Source link