[ad_1]
আগামী মার্চের প্রথম সপ্তাহে পবিত্র রমজান মাস শুরু হবে। রোজার বাজার ধরার জন্য ঋণপত্র খোলা হবে জানুয়ারির শেষ সপ্তাহ পর্যন্ত। ফেব্রুয়ারি মাসেই পাইকারি বাজারে রোজার পণ্যের বেচাকেনা শুরু হবে। এ প্রেক্ষাপটে রোজার বাজার পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে ৯ জানুয়ারি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন পাঠায় ট্যারিফ কমিশন। তাতে বলা হয়, চলতি অর্থবছরের (২০২৪-২৫) ১ জুলাই থেকে ৫ জানুয়ারি পর্যন্ত সময়ে আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় অপরিশোধিত চিনি, চাল, মসুর ডাল, ছোলা ও খেজুরের ঋণপত্র খোলার হার বেড়েছে।
গত বছর ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর সেপ্টেম্বর-অক্টোবরে পণ্যের দাম বাড়তে থাকে। এ পরিস্থিতিতে অক্টোবর মাসের মাঝামাঝি চাল, ডিম, সয়াবিন তেল, পাম তেল, চিনি, পেঁয়াজ, আলু, খেজুর প্রভৃতি পণ্যের আমদানি শুল্ক কমানো হয়। গত আগস্টে আমদানিতে ডলারের আনুষ্ঠানিক দর ছিল ১২০ টাকার মতো। তবে সংকটের কারণে ১২৩ থেকে ১২৪ টাকায়ও ডলার কিনতে হয়েছে আমদানিকারকদের। এখন আমদানিতে আনুষ্ঠানিক দর ১২৩ টাকা।
[ad_2]
Source link