[ad_1]
স্থানীয় লোকজন জানান, খামার করে হামিদুর শুধু নিজের ভাগ্যই বদল করেনি, অন্য যুবকদেরও পরামর্শ দিয়ে স্বাবলম্বী করে তুলছেন। আলমপুর ইউনিয়নের জুয়েল ইসলাম, আবদুল মজিদ, শামিম হোসেনসহ অনেকেই হামিদুরের পরামর্শে খামার করে এখন সুখে সংসার চালাচ্ছেন।
ভীমপুর গ্রামের আবদুল মোতালেব বলেন, সমন্বিত খামার করে এলাকার যুবকদের চোখ খুলে দিয়েছেন হামিদুর। দেশি-বিদেশি উন্নত জাতের গরু ও ছাগল পালন করে সফল হয়েছেন। এখন এলাকার অনেকেই তাঁর কাছ থেকে গরু ও ছাগল পালন করার শিখছেন।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা কে এম ইফতেখারুল ইসলাম বলেন, মানুষকে খাওয়াবেন, মানুষ বেইমানি করবে। কিন্তু পশুপাখি কখনো বেইমানি করে না। তার ফিডব্যাক হামিদুর পেয়েছেন। তিনি সমন্বিত খামার গড়ে সফল হয়েছেন। তাঁকে দেখে অনেকেই খামার গড়ছেন।
[ad_2]
Source link