[ad_1]
এইচটিএস ছাড়াও এই বিদ্রোহী জোটে রয়েছে সিরিয়ান ন্যাশনাল আর্মি (এসএনএ), ন্যাশনাল লিবারেশন ফ্রন্ট, আহরার আল–শাম, ফ্রি সিরিয়ান আর্মি, সিরিয়ান ডেমোক্রেটিক ফোর্সেসের (এসডিএফ) মতো অনেকগুলো গ্রুপ।
বিদ্রোহী জোটের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী হলো এইচটিএস। এ গোষ্ঠী অর্গানাইজেশন ফর দ্য লিবারেশন অব দ্য লেভান্ট সংগঠন নামেও পরিচিত। জোলানি ২০১৭ সালে এইচটিএস প্রতিষ্ঠা করেন। আল–কায়েদা ও আইএস থেকে জোলানি তাঁর সংগঠনকে আলাদা রাখলেও পশ্চিমারা ২০১৮ সালে একে সন্ত্রাসী সংগঠনের তকমা দেয়। জোলানিকে গ্রেপ্তারে পুরস্কারও ঘোষণা করে।
বাশার সরকারের বিরুদ্ধে এইচটিএস ছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ যে গোষ্ঠী বিদ্রোহে অংশ নিয়েছে তাদের মধ্যে রয়েছে সিরিয়ান ন্যাশনাল আর্মি (এসএনএ)। গোষ্ঠীটির বেশ কিছু শাখা রয়েছে। এ শাখার আবার আদর্শ ভিন্ন ভিন্ন। এসব গ্রুপ তুরস্কের সমর্থন পেয়ে থাকে। এ ছাড়া সেখান থেকে অর্থায়ন ও অস্ত্রও পেয়ে থাকে।
[ad_2]
Source link