[ad_1]
সংস্কার চাওয়ায় জামায়াত থেকে বহিষ্কৃত হয়েছেন জানিয়ে মজিবুর রহমান বলেন, ‘জামায়াত স্বাধীনতাযুদ্ধে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধী ছিল। দৈনিক সংগ্রামের তৎকালীন পত্রিকাগুলো জামায়াতের অবস্থান ব্যাখ্যা করেছিল। মুক্তিযুদ্ধে জামায়াতের যে বিতর্কিত ভূমিকা ছিল, বিশেষ করে নেতারা পাকিস্তানি হানাদারদের যে সহযোগিতা করেছিল, সেটি স্বীকার করে জামায়াতকে শুধরে নেওয়ার জন্য প্রস্তাব দিয়েছিলাম। কিন্তু জামায়াত উল্টো আমাকে বহিষ্কার করেছে। তারা একই সঙ্গে দ্বৈত নীতি অবলম্বন করছে। যুদ্ধে বাংলাদেশের বিরোধিতা করে পাকিস্তানের সহযোগিতা করা দলটি এখন মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণ করছে। স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবসে পতাকা নিয়ে মিছিল করছে, মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা দিচ্ছে। জামায়াত এখন আত্মোপলব্ধি করেছে, মুক্তিযুদ্ধে তাদের ভুল অবস্থান ছিল।’
সংস্কার ও নির্বাচন প্রসঙ্গে মঞ্জু বলেন, ‘৫ আগস্টের পর আমরা যতটুকু জেনেছি, উপদেষ্টা সরকারের কাছে ২৮৮ দাবি পড়েছে। এসব দাবি থেকে বাছাই করে জনগুরুত্বপূর্ণ ১০০ দাবি পূরণ করতে পারে সরকার। সরকারের সঙ্গে মতবিনিময়ে আমরা বলেছি, এক থেকে দেড় বছরের ভেতরে সব সংস্কারকাজ শেষ করতে হবে। দুই বছরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে।’
[ad_2]
Source link