Homeদেশের গণমাধ্যমেব্যাংক খাতে খেলাপি তোষণ যে পরিণাম ডেকে এনেছে

ব্যাংক খাতে খেলাপি তোষণ যে পরিণাম ডেকে এনেছে

[ad_1]

২০১৯ সালে ২ শতাংশ হারে ডাউন পেমেন্ট, ১০ বছরে পরিশোধ, ক্ষেত্রবিশেষে কস্ট অব ফান্ড কিংবা সর্বোচ্চ ৯ শতাংশ হারে সুদ আরোপসহ বিভিন্ন লোভনীয় শর্তে পুনঃ তফসিল এবং এককালীন নিষ্ক্রান্ত (এক্সিট) হওয়ার আরেকটি সুযোগ দেওয়া হয়েছিল খেলাপিদের। তারপরও খেলাপি ঋণের পরিমাণ উত্তরোত্তর বেড়েই চলছিল। ২০২২ সালে আরও একবার ৫০০ কোটি টাকার বেশি খেলাপিদের ৪ দশমিক ৫ শতাংশ ডাউন পেমেন্ট দিয়ে ২৯ বছরের মেয়াদে পুনঃ তফসিল করার সুযোগ–সংবলিত তোষণমূলক নীতিমালা জারি করা হয়। এই উদ্যোগ কতখানি সফল হয়েছে, তার কোনো প্রমাণ নেই।

ব্যাংকমালিকদের চাপে (২০২৩) আবারও পরিচালকদের মেয়াদ বাড়িয়ে করা হয় ১২ বছর। আগের নীতিমালা শিথিল করে কোনো শিল্প বা ব্যবসায়ী গ্রুপের একটি প্রতিষ্ঠান খেলাপি হলেও গ্রুপের অন্য প্রতিষ্ঠানকে ঋণ দেওয়ার সুবিধা অবারিত করে দেওয়া হয়।

বহু বছরের গড়িমসি ও অনিচ্ছার পর ২০২৩ সালে ব্যাংক কোম্পানি আইনে ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করা হয়। তবে এই আইনের ভিত্তিতে কোনো খেলাপির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে গেলে যে কাঠখড় পোড়াতে হবে, তা কতখানি সফলভাবে আমাদের ব্যাংকগুলো করতে পারবে তা নিশ্চিত না। এ বিষয়ে নীতিমালা জারির পর এখন পর্যন্ত কোনো ইচ্ছাকৃত খেলাপির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব হয়েছে কি না, আমাদের জানা নেই।

[ad_2]

Source link

এই বিষয়ের আরো সংবাদ

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -spot_img

এই বিষয়ে সর্বাধিক পঠিত