[ad_1]
হাসান নাসিমুল বলেন, ‘আতাউল্লাহ ভাইয়ের আত্মীয়ের পক্ষে আমরা গিয়েছিলাম। বিষয়টি নিয়ে কথা বলার আগে আতাউল্লাহ ভাই নিজের পরিচয়পর্ব শুরু করেন। এর পরপরই আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদকসহ অন্য আইনজীবীরা উত্তেজিত আচরণ শুরু করেন। কথা–কাটাকাটির সময় তাঁরা মারধর শুরু করেন।’
এ বিষয়ে একাধিকবার চেষ্টা করেও মুঠোফোন না ধরায় মফিজুর রহমান ও জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতির সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
সদর থানার ওসি মো. মোজাফফর হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, এ ঘটনায় কেউ কোনো অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জেলা আইনজীবী সমিতির ভবনে পৌঁছে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জাবেদুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, ‘রাবেয়া খাতুন ও তার স্বামী হাবিবুল্লাহ’র যৌতুকসংক্রান্ত পারিবারিক বিষয়টি মীমাংসার জন্য জেলা আইনজীবী সমিতি ভবনে দুই পক্ষের আইনজীবীরা বসেন। খালার কথায় হয়তো আতাউল্লাহ সালিস সভায় পৌঁছান। এটি নেহায়েত একটি ব্যক্তিগত ও পারিবারিক মামলা। পরিষ্কার করে বলছি, এখানে দলাদলির বা কোনো রাজনৈতিক বিষয় নেই। দুই পক্ষের মধ্যে কথা–কাটাকাটি ও মারামারি হয়। আতাউল্লাহসহ জাতীয় নাগরিক কমিটির তিনজন আহত হন। আমি ঘটনাস্থলে পৌঁছে দ্রুত তাঁদের চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে পাঠিয়েছি। তাঁরা অভিযোগ দিলে আমরা আমলে নেব।’
[ad_2]
Source link