[ad_1]
এ সম্পর্কে আজ সকালে পাহাড়পুর ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবদুল হক প্রথম আলোকে বলেন, ‘তিনি (সেলিম মৃধা) ইংরেজির শিক্ষক। অনেক শিক্ষার্থী তাঁর কাছে পড়াশোনা করে। ২০০ থেকে ৩০০ মানুষ তাঁকে ছাড়িয়ে আনতে গিয়েছিল। আমাকেও যেতে হয়েছে। যুবলীগের কমিটিতে কীভাবে তাঁর নাম এসেছে, তিনি তা জানেন না। আপনারা এসব লেখালেখি কইরেন না।’
বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রওশন আলী বলেন, এলাকার লোকজন বলেছেন, তিনি (সেলিম মৃধা) ভালো মানুষ ও শিক্ষক। তাঁর পক্ষে এলাকার শিক্ষকনেতারা এসে অনুরোধ করেছেন। কীভাবে যুবলীগের কমিটিতে তিনি এসেছেন, তা তিনি জানেন না। তাই তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
[ad_2]
Source link