Homeদেশের গণমাধ্যমেব্রিকসে সি-মোদির বৈঠকের পরও কি আশ্বস্ত হতে পারছে ভারত

ব্রিকসে সি-মোদির বৈঠকের পরও কি আশ্বস্ত হতে পারছে ভারত

[ad_1]

ওই ঘটনার পর দুবার আন্তর্জাতিক সম্মেলনে মোদি ও সির মধ্যে সাক্ষাৎ হয়েছে। ২০২২ সালে জি-২০ সম্মেলনে দুই নেতা পারস্পরিক সাক্ষাতে কুশল বিনিময় করেছিলেন। পরের বছর ২০২৩ দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে ব্রিকস সম্মেলনের অবসরেও তাঁদের দেখা হয়েছিল; কিন্তু সম্পর্ক স্বাভাবিক হয়নি। এলএসির স্থিতাবস্থা নিয়ে ভারতের দাবি মেটেনি। এবার ভারতের সেই দাবি কিছুটা মিটল। এবারের বৈঠক নিয়ে দুই দেশের প্রস্তুতি অনেক বেশি। সম্পর্কের বরফ যে গলছে, তার প্রমাণে দুই দেশই তৎপরতা দেখিয়েছে বৈঠকের আগে লাদাখ নিয়ে বোঝাপড়ার কথা ঘোষণা দিয়ে।

দুই দেশের সেনাবাহিনী এলএসি পরিস্থিতি নিয়ে এই পাঁচ বছরে ২০টির বেশি বৈঠক করেছে। বৈঠক হয়েছে কূটনৈতিক স্তরেও; কিন্তু সীমান্ত পরিস্থিতি পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়নি। ভারত বারবার জানিয়েছে, সংঘর্ষের আগে দুই বাহিনী এলএসিতে যে অবস্থানে ছিল, সেখানে ফিরে না গেলে সম্পর্ক কখনো স্বাভাবিক হতে পারবে না।

রাশিয়ার কাজানে ব্রিকসের অবসরে দুই নেতার এই বৈঠকের আগে ভারত ও চীন লাদাখের সীমান্ত পরিস্থিতি আরও কিছুটা স্বাভাবিক করে তোলার কথা ঘোষণা করে। গত সোমবার ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রি বলেন, ২০২০ জুনের আগে লাদাখে দুই বাহিনী যেখানে টহল দিত, সেই জায়গায় টহল দিতে পারবে এবং এই বোঝাপড়ার ওপর ভিত্তি করেই সীমান্তে সেনা অপসারণের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে। উত্তেজনা প্রশমনে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

[ad_2]

Source link

এই বিষয়ের আরো সংবাদ

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -spot_img

এই বিষয়ে সর্বাধিক পঠিত