উজ্জ্বল হোসেন বলেন, আগুন দেখে এলাকাবাসী আগুন নেভানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু শিশু দুটি যে গোসলখানায়, এটা তাঁরা জানতেন না। পরে ইয়াসিনের মা ফিরে এসে সন্তানদের খুঁজতে গোসলখানায় গিয়ে তাদের অগ্নিদগ্ধ অবস্থায় দেখতে পান। পরে এলাকাবাসী শিশু দুটিকে উদ্ধার করে ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখান থেকে তাদের ঢাকায় পাঠানো হয়।
ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক মৌলি চৌধুরী জানান, অগ্নিদগ্ধ ইয়াসিনের শরীরের ৬৮ ভাগ এবং ইসমাইলের শরীরের ৯০ ভাগ পুড়ে গেছে।