[ad_1]
ত্রিপুরায় হিন্দুত্ববাদী সংগঠনটি বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার যে অভিযোগ করেছে, তার কোনো ভিত্তি নেই। বরং সম্মিলিত সনাতন জগরণী জোটের অনুসারীদের হাতে চট্টগ্রাম আদালত প্রাঙ্গণে একজন আইনজীবী নিহত হওয়ার পরও সেখানে কোনো অঘটন ঘটতে পারেনি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কঠোর এবং রাজনৈতিক ও সামাজিক শক্তির সচেতন ও দায়িত্বশীল অবস্থানের কারণে। আগরতলায় বাংলাদেশ মিশনে সংঘটিত হামলার প্রতিবাদে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে যে প্রতিবাদ সমাবেশ হয়েছে, তাতে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বিপুলসংখ্যক সদস্যও যোগ দিয়েছেন।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আগরতলার ঘটনাকে ‘দুঃখজনক’ উল্লেখ করে বিবৃতি দিয়েছে। আগরতলা মিশনের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা তিন পুলিশ সদস্যকে বরখাস্ত করা হয়েছে বলে দিল্লির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। কিন্তু ভারতের এই পদক্ষেপ উত্তেজনা প্রশমনে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে কি না, সেটা বলা কঠিন। কারণ, ৫ আগস্টের ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান ও স্বৈরাচারের পতনের পর থেকে বাংলাদেশের প্রতি ভারত ধারাবাহিকভাবে যে আচরণ করে আসছে, তা সৌহার্দ্যপূর্ণ ও সৎ প্রতিবেশীসুলভ নয়।
[ad_2]
Source link