[ad_1]
প্রতিদিন এই বেকারিতে আসে নানা বয়সী ক্রেতা। প্রায় ৩০ ধরনের পণ্যের মধ্যে ক্রেতাদের পছন্দের শীর্ষে থাকে বেলা বিস্কুট। প্রবর্তক থেকে গণি বেকারীতে বেলা বিস্কুট নিতে আসেন গৃহবধূ মালিহা ইসলাম। তিনি জানান, পরিবারের সবাই গণি বেকারীর বিস্কুট পছন্দ করে। তাঁর দাদার সময় থেকে বাসায় এখানের বেলা বিস্কুট নেওয়া হয়। অন্যদিকে বর্ষীয়ান ক্রেতা অমিয় ধর জানান, তিনি অনেক পুরোনো ক্রেতা। প্রতিবার এখান থেকেই বেলা, চানাচুর আর পাউরুটি নিয়ে যান। শুধু তা-ই নয়, আশপাশে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরাও সময় পেলে বেকারিতে ঢুঁ মারছে। বলা যায়, সেই সময় থেকে এখন পর্যন্ত গণি বেকারী ক্রেতাদের আস্থার জায়গা।
যেহেতু ময়দা মেশানো ছাড়া বিস্কুট তৈরির বাকি প্রক্রিয়া হাতেই করা হয়, স্বাস্থ্যবিধি কতটা মানা হয়, জিজ্ঞেস করা হলে নুরুল আমিন জানান, বিস্কুটের উপাদানে তাঁরা কোনো রকম রাসায়নিক পদার্থ বা সংরক্ষণকারী উপাদান মেশান না। বেশ পুরোনো রান্নাঘরে খাদ্যদ্রব্য তৈরি করা হলেও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার বিষয়টি সব সময় তাঁরা তদারকিতে রাখেন। ময়দা মাখা থেকে শুরু করে মোড়কজাত করা পর্যন্ত সব কাজ প্রায় ১৫ জন কারিগর দক্ষ হাতে সামাল দেন। যেহেতু একক বেকারিতে সব খাদ্যপণ্য তৈরি হয়, তাই পূর্বপুরুষেরা পণ্যের যে মানদণ্ড সৃষ্টি করে গেছেন, সেটায় বিন্দুমাত্র ছাড় দিতে নারাজ কর্তৃপক্ষ, জানান এই বেকারির ম্যানেজার।
[ad_2]
Source link