পারভেজ হত্যা মামলার বাদী ও ইয়াসিনের চাচা সাদ্দাম হোসেন বলেন, ‘মামলা করার পর থেকেই নানাভাবে হুমকি দিয়ে আসছেন দিলীপ ও তাঁর সহযোগীরা। আমি দুইবার থানায় জিডি করে আদালতকে জানিয়েছি। গতকাল আমার ভাতিজা ইয়াসিনকে মামলা তুলে নেওয়ার ব্যবস্থা করতে চাপ দেওয়া হয়। এ নিয়ে দুই ভাতিজাকে কোপালে একজনের মৃত্যু হয়। আসামিরা জামিনে বের হতে না পারলে এ হত্যাকাণ্ড ঘটত না।’
ঘটনার পরপরই অভিযুক্ত দোলোয়ার পলাতক আছেন। অভিযোগের বিষয়ে তাঁর কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। অন্যদিকে দলীয় সম্পৃক্ততার কথা জানতে ময়মনসিংহ জেলা দক্ষিণ বিএনপির সদস্যসচিব রোকনুজ্জামানের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি।
ময়মনসিংহ কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সফিকুল ইসলাম খান বলেন, কী কারণে হত্যাকাণ্ডটি ঘটেছে, তা জানার চেষ্টা করা হচ্ছে। মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে রাখা হয়েছে।