[ad_1]
স্থানীয় উপজেলার বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি অফিসে সরবরাহ করা হয় উম্মে হানির রান্না করা খাবার। বিভিন্ন অনুষ্ঠানের জন্যও নানা রকম খাবারের অর্ডার আসে তাঁর কাছে। যার একটি বড় অংশ আসে অনলাইন প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে। শুধু তা-ই নয়, উপজেলার বাইরে থেকেও কেক ও পিৎজার অর্ডার পান তিনি। উম্মে হানি বলেন, ‘শুরুর দিকে সামাজিক প্রতিবন্ধকতার কারণে ভিডিও করতাম না। কিন্তু আমাদের মতো উদ্যোক্তাদের অনলাইনে প্রচারের বিকল্প নেই। রান্নাসহ বিভিন্ন ধরনের ভিডিও করে এখন ফেসবুক ও ইউটিউব চ্যানেলে দিই। এতে ব্যবসার প্রচার-প্রসার ভালো হচ্ছে।’ এই নারী উদ্যোক্তা জানান, খাবারের এই ব্যবসা থেকে এখন প্রতি মাসে গড়ে ৫০ হাজার টাকা আয় হয়। যা দিয়ে অসুস্থ স্বামীর চিকিৎসা, ছেলেমেয়ের পড়ালেখাসহ সংসারের অন্য খরচ চলে। ক্রমেই আত্মবিশ্বাস বাড়ছে তাঁর। আর এ কাজে এখন সবার সহযোগিতাও পাচ্ছেন।
উম্মে হানির মতো অসংখ্য গ্রামীণ নারী ইন্টারনেট-সুবিধার কারণে উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার সাহস পাচ্ছেন। সফলও হচ্ছেন অনেকেই। উম্মে হানি বলেন, ‘তৈরি পোশাক ও হাতের কাজের ব্যবসা আপাতত বন্ধ রাখলেও হাল ছাড়িনি। সামনে আবারও এই ব্যবসা চালু করতে চাই। অনলাইনেই প্রচার করব। এ ছাড়া ফেসবুক ও ইউটিউবে নিয়মিত ভিডিও প্রচার করছি। আশা করছি, ভবিষ্যতে ওখান থেকেও ভালো আয় করতে পারব।’
[ad_2]
Source link