[ad_1]
এ বিষয়ে প্রসিকিউটর গাজী মোনাওয়ার হুসাইন সাংবাদিকদের বলেন, সাবেক দুই মন্ত্রীর (আমু ও কামরুল) বিরুদ্ধে ইতিমধ্যে তদন্তে যেসব অভিযোগ পাওয়া গেছে, সেগুলো ট্রাইব্যুনালকে শোনানো হয়েছে। সাবেক দুই মন্ত্রীও শুনেছেন। ট্রাইব্যুনাল পরবর্তী সময়ে প্রসিকিউটরদের আবেদন মঞ্জুর করেন। সাবেক দুই মন্ত্রীকে ট্রাইব্যুনালের মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দেওয়া হয়। ১৮ ডিসেম্বর এই মামলার পরবর্তী শুনানি। আদেশ অনুযায়ী সেদিন অন্য আসামিদের সঙ্গে আবার তাঁদের ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হবে।
সাবেক দুই মন্ত্রীর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলোর বিষয়ে প্রসিকিউটর গাজী মোনাওয়ার বলেন, আমু ১৪–দলীয় জোটের সমন্বয়ক। সমন্বয়ক থাকা অবস্থায় গত ১৯ জুলাই দেশব্যাপী মানবতাবিরোধী অপরাধ চলমান ছিল। তখন গণভবনে ১৪–দলীয় জোটের একটি বৈঠক হয়। বৈঠকে আমু ছিলেন একজন নেতৃস্থানীয় ব্যক্তি। বৈঠকে কারফিউ জারির সিদ্ধান্ত হয়। কারফিউয়ের সময় দেখামাত্র গুলির সিদ্ধান্ত হয়। পরবর্তী সময়ে সারা দেশে নিরস্ত্র সাধারণ ছাত্র-জনতা ওপর নির্বিচারে গুলি ছোড়া হয়। তাঁদের হত্যা করা হয়। চিরতরে পঙ্গু করা হয়। অন্ধ করা হয়। আহত করা হয়। সেদিনের বৈঠকে যাঁরা গণভবনে উপস্থিত ছিলেন, যাঁরা নেতৃত্ব দিয়েছেন, যাঁরা নির্দেশনা দিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে এই দুজন ছিলেন। তাঁরা এই অপরাধের দায় এড়াতে পারেন না।
[ad_2]
Source link