[ad_1]
নূর মোহাম্মদ বলেন, এনএমকেপি-৫-এর বিঘাপ্রতি ফলন ২৫ মণ। এ ধানের বিশেষত্ব হচ্ছে—পাকার পরও পাতা সবুজ থাকে। সেই সঙ্গে গাছ মজবুত, খরাসহিষ্ণু ও পোকামাকড় ও রোগবালাই অনেক কম। এটি রোপা আমন মৌসুমেও হয়। তখন জীবনকাল হয় ১১০ থেকে ১১৫ দিন। এ ধান বোরো মৌসুমে ২৫ মণ ও আমন মৌসুমে ১৮ মণ পর্যন্ত হয়। এ জাতের ধান প্রাকৃতিক দুর্যোগ শুরুর আগেই ঘরে তোলা যাবে। সাধারণত শেষের দিকে সেচের খরচ বেড়ে যায়। পাম্পেও পানি কম মেলে। প্রথম দিকের চেয়ে পানির পরিমাণও বেশি লাগে। ১০ দিন আগে ওঠার কারণে সেচের খরচ কম হবে। আগাম ওঠার কারণে ভালো বাজার মিলবে। চাল চিকন। ভাত খেতে ভালো।
নূর মোহাম্মদের মতে, তাঁর পাঁচটি জাত স্বীকৃতি পাওয়ার মতো। এগুলো হচ্ছে এনএমকেপি-১ থেকে এনএমকেপি-৫ পর্যন্ত। তিনি দেশের প্রচলিত ধানের জাতকে উজ্জীবিত করে এটির জীবনকাল কমিয়ে এনেছেন। কোনোটির ফলন বাড়িয়েছেন। খরাসহিষ্ণু জাতের উদ্ভাবন করেছেন। এ ছাড়া আমন মৌসুমের জন্যও তিনি খরাসহিষ্ণু ও স্বল্প জীবনকালের আরও দুই জাতের ধান উদ্ভাবন করেছেন। এর একটির নাম দিয়েছেন এনএমকেপি-৫ ও অন্যটির নাম দিয়েছেন এনএমকেপি-১০১।
[ad_2]
Source link