[ad_1]
সোহেল আর কে হোসেন বলেন, ‘মুডিস পরপর দুবার ঋণমান অবনমন করেছে। এটি কিছুটা হতাশাজনক। দেশের আর্থিক খাতের কিছু চ্যালেঞ্জ আমরা মোকাবিলা করছি। তবে কিছু আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম এ অবস্থাকে অতিরঞ্জন করে প্রচার করেছে। এটিও মুডিসের র্যাঙ্কিংয়ের ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলতে পারে।’
আর্থিক খাতের চ্যালেঞ্জ ও সংস্কার কার্যক্রম নিয়ে সংশ্লিষ্ট সবার কথা বলা উচিত বলে মনে করেন ব্যাংক এশিয়ার এমডি। তিনি বলেন, ‘মুডিসের র্যাঙ্কিং নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক তাদের মতো রেসপন্ড (কাজ) করবে। তবে ব্যাংক খাতে যাঁরা আছেন, তাঁদেরও কথা বলতে হবে। দেশের ব্যাংক খাতে চ্যালেঞ্জ অবশ্যই আছে। তবে এখন আমরা এগুলো ঠিক করার একটা সুযোগ পাচ্ছি। দীর্ঘ মেয়াদে সংস্কারেরও সুযোগ পাচ্ছি। এসব কথা বলা প্রয়োজন।’
মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানে খেলাপি ঋণ নিয়েও কথা বলেন সোহেল আর কে হোসেন। তিনি বলেন, ‘সরকারের সংস্কার পদক্ষেপের কারণে খেলাপি ঋণ বেড়েছে এটা ঠিক। তবে গত সাত-আট বছরে সুশাসন না থাকায় যেভাবে টক্সিক (খারাপ) সম্পদ বেড়েই চলেছিল, সেটি বন্ধ হয়েছে। ভবিষ্যতে আর্থিক খাতে আর যেন নিয়ম ভাঙা না হয়, সেটি এখন নীতিনির্ধারকেরা নিশ্চিত করবেন।’
সোহেল আর কে হোসেন আরও বলেন, ‘সুশাসনের অভাবে গত ১০-১৫ বছর যা হয়েছে, তার পুনরাবৃত্তি আর যেন দেখতে না পাই, সেটি আমাদের প্রত্যাশা। এ জন্য আমরা (ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ) যা যা করা দরকার, তা করছি। অন্যদেরও একই উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন।’
[ad_2]
Source link