এর আগে রোববার সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলার তথ্য জানান এনসিপির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। তিনি স্ট্যাটাসে লেখেন, ‘হাসনাতের গাড়িতে ১০-১২ জন সন্ত্রাসী গাজীপুর এলাকায় হামলা করেছে। গাড়ির গ্লাস ভেঙে গেছে, হাত রক্তাক্ত হয়েছে। আশপাশে যাঁরা আছেন হাসনাতকে প্রটেক্ট করুন। কমেন্টে লোকেশন দিচ্ছি।’
হামলার খবর পেয়ে রাত আটটার দিকে ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায়, বেশ কিছু শিক্ষার্থী ও কয়েকজন পুলিশ সদস্য সেখানে অবস্থান করছেন। ঘটনাস্থলের পাশের একটি দোকানে অবস্থান করছিলেন স্থানীয় কারখানার শ্রমিক কবির হোসেন। তিনি বলেন, কয়েকজন মিলে তাঁরা দোকানে বসে চা খাচ্ছিলেন। এমন সময় কয়েকটি মোটরসাইকেল একটি গাড়িতে ঢিল ছুড়ে কয়েকটি আঘাত করে দ্রুত চৌরাস্তার দিকে পালিয়ে যায়।
স্থানীয় বাসিন্দা আওলাদ হোসেন বলেন, কোনো কিছু বোঝার আগেই গাড়িতে কয়েকটি ঢিল দিয়ে দ্রুত পালিয়ে যায়। মোটরসাইকেলে যারা ছিল তারা যুবক বয়সের।