[ad_1]
যাত্রীদের অভিযোগ, ট্রেন দেরির কারণ কিংবা কখন ছাড়তে পারে, এসবের কিছুই রেলওয়ের পক্ষ থেকে স্পষ্টভাবে জানানো হয়নি। ট্রেন দেরি হওয়ায় অনেক যাত্রী পেশাগত কাজেও বিপাকে পড়েন। অনেকের জরুরি কাজ ব্যাহত হয়।
সোনার বাংলা এক্সপ্রেস ট্রেনে থাকা যাত্রী আবদুল্লাহ আল মামুন নামের এক বেসরকারি চাকরিজীবী বলেন, আজ দুপুরে পারিবারিক কাজ ছিল। ওই সময় বিবেচনায় রেখে বাসের টিকিট না কেটে সোনার বাংলা এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকিট কেটেছিলেন, যাতে চট্টগ্রামে যেতে দেরি না হয়। কমলাপুর স্টেশন থেকে ট্রেন বিমানবন্দরে স্টেশনে এলে যাত্রী ওঠানোর জন্য যাত্রা বিরতি দেয়। স্বাভাবিক সময়ে তা পাঁচ মিনিটের মধ্যে হয়ে যায়। কিন্তু অনেকক্ষণ থেমে থাকার পর যাত্রীরা জানতে পারেন, ট্রেনে সমস্যা দেখা দিয়েছে।
ওই যাত্রী বলেন, কিন্তু কী সমস্যা হয়েছে, তা স্পষ্ট করে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ জানায়নি। খোঁজ নিয়ে জেনেছেন যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে ট্রেন ছাড়তে দেরি হবে। যখন ট্রেন বিমানবন্দর স্টেশন থেকে ছেড়ে যায়, ততক্ষণে অন্তত তিন ঘণ্টা সময় পেরিয়ে গেছে। ফলে দুপুরে আর পারিবারিক কাজটি করা হয়ে ওঠেনি।
[ad_2]
Source link