[ad_1]
ডেমোক্রেটিক পার্টির একজন কৌশলবিদ ভোটারদের এই মানসিকতা বুঝতে পারার একটি উপায়ও বলে দিয়েছেন। তিনি বলেন, যখন ভোটাররা পোলস্টারদের বলেন, কমলা ‘প্রস্তুত’ নন বা সঠিক ‘ব্যক্তিত্ব’ নন কিংবা ‘এটা কেমন হবে’, তখন বুঝে নিতে হবে সমস্যা হলো কমলা একজন নারী।
ট্রাম্পের নির্বাচনী শিবির অবশ্য লৈঙ্গিক বৈষম্যের বিষয়টি মানতে নারাজ। বরং এ সপ্তাহে তারা বলেছে, ‘কমলা দুর্বল, অসৎ এবং বিপজ্জনকরকম উদার। এসব কারণেই আমেরিকার জনগণ ৫ নভেম্বর ভোটের দিন তাঁকে বাতিল করবেন।’
তবে যুক্তরাষ্ট্রে বিবিসির বিশেষ প্রতিনিধি কেটি কাই বলেছেন, ট্রাম্পের নির্বাচনী শিবিরের জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা ব্রায়ান লানজা তাঁকে খুদে বার্তা পাঠিয়েছেন। খুদে বার্তায় বলা হয়, ‘ট্রাম্প জিতবে বলেই আমার মনে হচ্ছে। লৈঙ্গিক বৈষম্যের কারণে আমরা এগিয়ে আছি।’
সর্বশেষ একজন নারী যেবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন, সেবার তাঁর লৈঙ্গিক পরিচয় গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছিল। আট বছর আগে প্রথম কোনো নারী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের বড় দলের হয়ে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন করেছিলেন হিলারি ক্লিনটন। সেবার তাঁর শিবিরের স্লোগান হয়ে উঠেছিল, ‘আমি তাঁর সঙ্গে আছি।’
[ad_2]
Source link