[ad_1]
গণশিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, ‘আপনারা জেনে খুশি হবেন, আমরা ক্লাস্টার ভিত্তিতে কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বেছে নিয়েছি। সেসব প্রতিষ্ঠানে শরীরচর্চার শিক্ষক ও সংগীত শিক্ষক নিয়োগ দিতে যাচ্ছি। এখানে চারুকলার শিক্ষকের পদ তৈরির বিষয়টি আলোচনায় রয়েছে।’ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কাউন্সেলিং বিষয়ে শিক্ষক নিয়োগের বিষয়টি ভাবা যেতে পারে বলেও তিনি উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, আজকের আলোচনায় শিশুদের মিড ডে মিল নিয়ে কথা এসেছে। সরকার এ বিষয়টিকে গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছে। দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মিড ডে মিল চালু হবে। ইতিমধ্যে ১৫০টি উপজেলাকে মিড ডে মিলের জন্য বেছে নেওয়া হয়েছে। এ প্রকল্প একনেকে ওঠার অপেক্ষায় রয়েছে। আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের জন্য মিড ডে মিল চালু করা হবে।
বিধান রঞ্জন রায় বলেন, প্রাথমিক শিক্ষায় যেন শিক্ষার্থীরা ঝরে না পড়ে, সে লক্ষ্যে উপবৃত্তি চালু করা হয়েছে। উপবৃত্তির সুফল বা সঠিক ব্যবহার হচ্ছে না। লক্ষ করা গেছে, উপবৃত্তির জন্য এক স্কুলে শিক্ষার্থীদের নাম থাকে, কিন্তু তারা অন্য স্কুলে লেখাপড়া চলমান রাখে। তিনি আরও বলেন, ‘উপবৃত্তিকে আমরা ইনসেনটিভ বলতে পারি। এ ইনসেনটিভ দেওয়া হয় মূলত শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে উপস্থিতি বাড়ানোর জন্য। প্রকৃতপক্ষে উপবৃত্তির টাকা অপ্রতুল, এই টাকা বাড়ানো যায় কি না, সে বিষয়ে আমরা চিন্তাভাবনা করছি।’
[ad_2]
Source link