[ad_1]
সাদ্দাম হোসেনের বাড়ি নড়াইল সদর উপজেলার উপশহরে। চার ভাই–বোনের মধ্যে তিনি দ্বিতীয়। সফলতার গল্প শুনতে চাইলে, সাদ্দাম হোসেন বলেন, ‘আমি অতি সাধারণ পরিবারে জন্মেছি। সংসারের হাল ধরতে নানা পেশায় কাজ করেছি। সেসব কাজের পরিশ্রমের তুলনায় প্রাপ্তি ছিল খুবই কম। তখনই ভাবলাম, জীবন বদলাতে হলে ভিন্ন কিছু করতে হবে। ২০১৩ সালে প্রথম অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে জানতে পারি। কীভাবে কাজ শুরু করব, তা জানতাম না। কোনো ভালো প্রশিক্ষক পাইনি। পরে ইউটিউব ও ইন্টারনেট ঘেঁটে নিজেই ওয়েব ডিজাইন শেখা শুরু করি।’
সাদ্দাম জানান, ২০১৬ সাল থেকে অনলাইন মার্কেটপ্লেস আপওয়ার্ক ও মার্কেটপ্লেসের বাইরে নিয়মিত কাজ করতে শুরু করেন। প্রথম দিকে মার্কেটপ্লেসে তেমন ক্লায়েন্ট পেতেন না। তবে মার্কেটপ্লেসের বাইরে অনেক ক্লায়েন্ট ছিল। ধীরে ধীরে ফ্রিল্যান্সার মার্কেটপ্লেসেও ক্লায়েন্ট আসতে শুরু করে। এরপর তিনি ডিজিটাল মার্কেটিং, ওয়েব ও গ্রাফিক ডিজাইনের বিভিন্ন কাজে দক্ষতা অর্জন করেন। বর্তমানে এসব কাজের পাশাপাশি ইউটিউব ও ফেসবুকে কনটেন্ট তৈরি করেন। সেখান থেকেও ভালো আয় হচ্ছে।
নড়াইল শহরের গারোচোরা এলাকায় জমি কিনে একতলা একটি বাড়ি করেছেন সাদ্দাম। উপশহর বাজারে জায়গা কিনেছেন। সেখানে মার্কেট নির্মাণ করবেন। চাষাবাদের জন্য ১৬৩ শতক জমি কিনেছেন। দুই সন্তান, স্ত্রীসহ পরিবারের সবাইকে নিয়ে এখন সচ্ছল সংসার তাঁর।
[ad_2]
Source link