[ad_1]
এবার গোদাগাড়ী উপজেলা মডেল মসজিদ নির্মাণের কাজ কাজ শেষ না করেই ১০ কোটি টাকার বিল তুলে নেওয়ার অভিযোগ তাঁর বিরুদ্ধে। গোদাগাড়ী উপজেলার তৎকালীন ইউএনও গত ২৪ জুন মসজিদের বিভিন্ন সমস্যা ও অসমাপ্ত কাজ শেষ করার জন্য রাজশাহীর গণপূর্ত বিভাগ-২–এর নির্বাহী প্রকৌশলী বরাবর চিঠি দেন।
চিঠিতে বলা হয়েছে, মসজিদের মিনারের চারপাশের নকশা হালকা বাতাসে ভেঙে পড়ছে, যা থেকে প্রাণহানির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। আপাতত স্থানটির চারপাশে প্রবেশ নিষেধ করে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করে রাখা হয়েছে। মসজিদের সামনের বড় সিঁড়ি হালকা বৃষ্টিতেই বিদ্যুতায়িত হয়ে যাচ্ছে। সিঁড়ির সব কটি লাইট নষ্ট। এতে রাতে মুসল্লিদের মসজিদে আসা–যাওয়ায় ব্যাঘাত ঘটছে।
চিঠিতে আরও বলা হয়, বিদ্যুৎ–সংযোগের বিভিন্ন পয়েন্ট দিয়ে বৃষ্টির পানি প্রবেশ করে ভবনের ভেতরে অনবরত পানি পড়ে। নষ্ট ‘এসি’ অসম্পূর্ণভাবে ফিটিং করে গেছেন ঠিকাদার, যা ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় আছে। সুইচগুলো থেকে বিদ্যুৎ শক করছে, ফলে লাইট–ফ্যান চালানো যাচ্ছে না। রেগুলেটরে সমস্যা, প্রায় সব কটিই অকার্যকর। পুরো মসজিদের সব ঝাড়বাতি নষ্ট। অনেক সকেটে বিদ্যুৎ–সংযোগ নেই। সাউন্ড সিস্টেমে সমস্যা, স্পিকার মিক্সার মেশিন নেই। অ্যামপ্লিফায়ার খুবই নিম্নমানের। মসজিদের সামনের বড় বারান্দার লাইট স্থাপন ভুলভাবে হয়েছে, প্রায় সব লাইট নষ্ট, লাইট লাগানো ফ্রেমগুলো বাতাসেই খুলে পড়েছে।
[ad_2]
Source link