Homeদেশের গণমাধ্যমেরিমান্ড শেষে আতিকুল ইসলাম কারাগারে

রিমান্ড শেষে আতিকুল ইসলাম কারাগারে

[ad_1]

প্রকাশিত: ১৬:৪৩, ২২ নভেম্বর ২০২৪  

রিমান্ড শেষে আতিকুল ইসলাম কারাগারে

আতিকুল ইসলাম। ফাইল ছবি


রাজধানীর উত্তরা পূর্ব থানার আজমপুর বাসস্ট্যান্ডে বকুল মিয়া নামে এক ব্যক্তি গুলিতে নিহত হওয়ার ঘটনায় করা মামলায় ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলামকে রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

শুক্রবার (২৩ নভেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসানের আদালত এ আদেশ দেন।

এদিন পাঁচ দিনের রিমান্ড শেষে আতিককে আদালতে হাজির করে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা উত্তরা জোনাল টিমের পরিদর্শক মাহমুদুর রহমান।

আবেদনে বলা হয়, এই আসামিকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদে মামলার ঘটনার বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছে। যা যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়াধীন। প্রাথমিক তদন্তে জানা যায়, আতিকুল ইসলাম ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা এবং ফ্যাসিস্ট সরকারের সমর্থনপুষ্ট ঢাকা মহানগর উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র ছিলেন। ঘটনার দিন ১৭ জুলাই এ আসামির নির্দেশে তার অধীন স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলদের নেতৃত্বে অন্যান্য আসামিরা পরস্পর যোগসাজসে ছাত্র জনতার মিছিল বানচালের চেষ্টায় শান্তিপূর্ণ মিছিলে আন্দোলন চালিয়ে আসামিদের কাছে থাকা আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে গুলি চালিয়েছে বলে প্রাথমিক তদন্তে তথ্য প্রমাণ পাওয়া গেছে। মামলার তদন্ত চলমান। এ অবস্থায় জামিন না দিয়ে তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা।

পরে আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। উত্তরা পূর্ব থানার আদালতের সাধারণ নিবন্ধন শাখার সাব-ইন্সপেক্টর আতিকুর রহমান এ তথ্য জানিয়েছেন।

গত ১৬ অঅক্টোবর রাতে রাজধানীর মহাখালী ডিওএইচএস এলাকা থেকে আতিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করে মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ। পরেরদিন মোহাম্মদপুর থানার পৃথক তিন হত্যা মামলায় জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। এরপর বকুল মিয়া হত্যা মামলায় গত ১৩ নভেম্বর তার পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মধ্যে গত ১৭ জুলাই উত্তরা পূর্ব থানার আজমপুর বাসস্ট্যান্ডে বকুল মিয়া নামে এক ব্যক্তি গুলিবিদ্ধ হন। ১৯ জুলাই রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান বকুল। এ ঘটনায় তার স্ত্রী মোছা. মনিকা আক্তা উত্তরা পূর্ব থানায় মামলা করেন।

ঢাকা/মামুন/সাইফ



[ad_2]

Source link

এই বিষয়ের আরো সংবাদ

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -spot_img

এই বিষয়ে সর্বাধিক পঠিত