[ad_1]
সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে প্রতিপক্ষ এগিয়ে গেলে রাতটা নাকি লম্বা হয়। গত বুধবার ইউরোপিয়ান রাতেও সবাই তা দেখেছে। বরুসিয়া ডর্টমুন্ড ২-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে যাওয়ার পর ৫ গোল করেছে রিয়াল মাদ্রিদ। তারপর মাত্র কয়েক দিনের ব্যবধানে ডর্টমুন্ডেরই দেশের এক ভদ্রলোক কি না মুদ্রার অপর পিঠও দেখিয়ে দিলেন!
প্রথমার্ধে পাতলেন অফসাইডের ফাঁদ। তাতে আটকে কিংবা লটকে জেরবার হলো রিয়ালের আক্রমণভাগ। বিরতি শেষে ম্যাচের ৫৬ মিনিটের পর থেকে রাতটা উল্টো রিয়ালের জন্যই লম্বা হতে শুরু করল! যেন শেষ বাঁশি বাজতে যত দেরি হবে, বিপদ তত বাড়বে! ৫৬ মিনিটের মধ্যে ২-০ গোলে এগিয়ে যাওয়ার পর ৮৪ মিনিটের মধ্যে সেটাই ৪-০!
না, এবার আর বার্নাব্যুর সেসব জাদুকরি রাত ফেরাতে পারেনি রিয়াল। বরং জার্মান ‘ওঝা’ হান্সি ফ্লিকের নকশায় সব জাদু-টাদু উবে বশ মেনেছিল কার্লো আনচেলত্তির দল। কাদের কাছে তা আপনার জানা। বার্সেলোনার সমর্থক হলে এতক্ষণে হেসেও ফেলার কথা। ক্লাসিকোয় ৪-০ গোলের এই জয় বার্সার জন্য যে শুধু জয় নয়, চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীদের ঘরে, তাঁদেরই দর্শকদের সামনে নাস্তানাবুদ করার আনন্দও।
জোড়া গোল করেন রবার্ট লেভানডফস্কি। তাতে পোলিশ স্ট্রাইকারের খুশি হওয়ার কথা নয়। একটি যে পোস্টে মেরেছেন, আরেকটি ক্রসবারের ওপর দিয়ে। দুটোই সহজ সুযোগ। বার্সার অন্য দুটো গোল লামিনে ইয়মাল ও রাফিনিয়ার।
বিস্তারিত আসছে…।
[ad_2]
Source link