[ad_1]
প্রথমে যাব লংকাউই। সেখান থেকে আমি আর চঞ্চল সাইকেলে কুয়ালালামপুর। দূরত্ব বেশি নয়। ৫৫০ কিলোমিটারের কিছু কমবেশি। হাতে ৮ দিন সময়। তাই আয়েশেই কাজটা সারা যাবে।
যেদিন লংকাউইয়ে পৌঁছালাম, তার কয়েক দিন আগে আয়রনম্যান ৭০.৩ প্রতিযোগিতা হয়ে গেছে। বাংলাদেশ থেকে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক অংশগ্রহণকারী ছিলেন এবার। একই হোটেলে থাকার কারণে পূর্বপরিচিত ভাই-ব্রাদারদের সঙ্গে দেখাও হলো। তাঁদেরই একজন হোমায়েদ ইসহাক আমাদের দলে ভিড়ে গেলেন। আয়রনম্যান প্রতিযোগিতা সফলভাবে শেষ করে ঢাকার পথ ধরতে ও-ও যাবে কুয়ালালামপুর।
১৫ অক্টোবর সকালে তিনজন যখন সাইক্লিং শুরু করলাম, তখন আকাশ কেবল পরিষ্কার হতে শুরু করেছে। সারা রাতের বৃষ্টিতে দারুণ ঘুম হলেও সকালে যেন বৃষ্টি না থাকে, তাই প্রার্থনা করছিলাম। বিধি আমাদের কথা শুনেছিলেন।
সকালের নিস্তব্ধতা ভেঙে দু-একটা গাড়ি হুসহাস করে চলে যাচ্ছে পাশ দিয়ে। কালো পিচঢালা পথ। দারুণ মসৃণ। এই মালয়েশিয়াকে আমি কী না ভেবেছিলাম! কিন্তু আসার পর বুঝতে পারলাম, কেন কাজের জন্য বা বেড়াতে এত দেশি মানুষ এখানে আসেন।
[ad_2]
Source link