[ad_1]
একমাত্র সন্তানের সামনে থেকে তুলে নিয়ে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী কীভাবে শহীদ বুদ্ধিজীবী সাংবাদিক সেলিনা পারভীনকে হত্যা করেছিল, কান্নাজড়িত কণ্ঠে সে কথা শোনালেন তাঁর নাতি শ্রয়ণ জওহর। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষক শহীদ বুদ্ধিজীবী রাশীদুল হাসানের নাতনি অর্চি হাসান জানালেন, ১৯৭১ সালের শুরুতেই পূর্ব পাকিস্তানের বদলে ডায়েরিতে বাংলাদেশ লেখেন তাঁর নানা।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর আয়োজিত এক বিশেষ অনুষ্ঠানে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের তৃতীয় প্রজন্মের কথায় উঠে এল মুক্তিযুদ্ধে তাঁদের স্বজনদের আত্মদানের কথা। শনিবার বিকেলে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর মিলনায়তনে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
‘শহীদ পরিবারের তৃতীয় প্রজন্মের অনুভূতি প্রকাশ’ শীর্ষক এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত শহীদ বুদ্ধিজীবী পরিবারের সদস্যদের মধ্যে প্রথম কথা বলেন শিলালিপি সম্পাদক শহীদ সাংবাদিক সেলিনা পারভীনের নাতি শ্রয়ণ জওহর। তিনি বলেন, ‘১৯৭১ সালের ১৩ ডিসেম্বর আমার আব্বুর সামনে থেকে আমার দাদিকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয় রায়েরবাজার বধ্যভূমিতে। আমার বাবার বয়স তখন মাত্র ৭। সেখানে নিয়ে গিয়ে দাদিকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। প্রথমেই বেয়নেটে তাঁর মুখ ক্ষতবিক্ষত করে দেওয়া হয়।’
[ad_2]
Source link