[ad_1]
এরপর ৩ আগস্ট পর্যন্ত ছাত্র-জনতার মিছিলে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের একাধিকবার হামলা ও গুলিবর্ষণের ঘটনা ঘটে। এসব ঘটনায় অন্তত ১ হাজার ৮২১ জন ছাত্র-বিএনপি-জামায়াতের নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে বিশেষ ক্ষমতা আইনে সাতটি মামলা হয়। মামলায় ৮৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছিল পুলিশ। অধিকাংশ বিএনপি-জামায়াত ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মী।
৫ আগস্ট বিকেলে শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটলে লাখো ছাত্র-জনতা মাঠে নেমে উল্লাস প্রকাশ করে। এ সময় শহরের লালদিঘির পাড়ে জেলা আওয়ামী লীগ, জেলা জাসদ, সাবেক সংসদ সদস্য সাইমুম সরওয়ার কমলের মালিকানাধীন হোটেল নীদমহল, সাবেক সংসদ সদস্য আশেক উল্লাহ রফিকের মালিকানাধীন হোটেল সৈকতসহ নানা স্থাপনায় হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।
কক্সবাজার সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের আহ্বায়ক রাজিবুল ইসলামের করা একটি বিশেষ ক্ষমতা আইনের মামলায় আসামি হয়েছিলেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান উন্নয়ন ইন্টারন্যাশনালের আইটি কর্মকর্তা এমরান ফারুক অনিক। মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেওয়ার খবর শুনে আবেগাপ্লুত এমরান ফারুক বলেন, ষড়যন্ত্রমূলকভাবে তাঁকে মিথ্যা মামলার আসামি করা হয়েছিল। মামলা দায়েরের পর থেকে তাঁকে বেশ কিছুদিন পালিয়ে থাকতে হয়েছে।
[ad_2]
Source link