[ad_1]
মোস্তাফিজুর রহমান আরও বলেন, দেশে ঋণের প্রবৃদ্ধি কম এবং বেসরকারি বিনিয়োগ স্থবির থাকলেও এত দিন উচ্চ প্রবৃদ্ধি দেখানো হয়েছে। চতুর্থ প্রান্তিকে এসে যেটা দেখা গেল, সেটাই সম্ভবত বাস্তবতা। তাঁর মতে, প্রবৃদ্ধি কমার আরও কারণ রয়েছে। যেমন দেশে দুই বছরের বেশি সময় ধরে উচ্চ মূল্যস্ফীতি বিরাজ করছে। সেই সঙ্গে সরকার আমদানিতে বিভিন্ন ধরনের সীমাবদ্ধতা আরোপ করে রেখেছে। আমদানি কমে গেলে শিল্পের প্রবৃদ্ধি বাড়বে কী করে।
২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ও দ্বিতীয় প্রান্তিকে দেশের শিল্প খাতে প্রবৃদ্ধির হার ছিল যথাক্রমে ৮ দশমিক ২২ ও ২ দশমিক ৯১ শতাংশ, অর্থাৎ গত অর্থবছরে শিল্প খাতে প্রবৃদ্ধির হার অনেকটা ওঠানামা করেছে।
২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে দেশের শিল্প খাতে প্রবৃদ্ধির হার ছিল যথাক্রমে ৫ দশমিক ৮০ শতাংশ, ১০ দশমিক ৫৫ শতাংশ ও ৬ দশমিক ৯১ শতাংশ।
বিবিএসের তথ্যে দেখা যাচ্ছে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের শেষ বা চতুর্থ প্রান্তিকে শিল্পের উপখাতগুলোর মধ্যে দুটির সংকোচন ঘটেছে ও দুটিতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে। সংকোচন হয়েছে খনি ও নির্মাণ খাতে। অন্যদিকে উৎপাদন এবং বিদ্যুৎ-গ্যাস ও পানি সরবরাহে প্রবৃদ্ধি হয়েছে।
[ad_2]
Source link